বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪

| ২৯ কার্তিক ১৪৩১

Campus Bangla || ক্যাম্পাস বাংলা

অ্যালামনাইদের মিলনমেলায় বক্তারা

১৫ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে 

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৭:১৬, ২৫ অক্টোবর ২০২৪

১৫ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে 

‘ইউনাইটেড ইন ব্রাদারহুড’ স্লোগানকে সামনে রেখে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সভাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র মিলনমেলায় পরিণত হয় ২৫ অক্টোবর, শুক্রবার। এ অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার ছিল বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, ১৫ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। 

অ্যালামনাইয়ের আহ্বায়ক মুহাম্মদ নাজমুল হক সাঈদীর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন সদস্য সচিব মুহাম্মদ আবদুল হাই। ড. মো. জিল্লুর রহমান ও ড. আব্দুল মান্নানের পরিচালনায় অ্যালাইমনাইদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ডিআইজি ড. মো. আশরাফুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হান্নান, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক ড. শহীদ মো. রেজওয়ান, অধ্যাপক ড. মো. আবু সিনা, অধ্যপক ড. মো. ইকবাল হোসাইন, মাওলানা তারেক মনোয়ার, মাওলানা মো. সাইফুল্লাহ প্রমুখ।

ইবি উপাচার্য বলেন, আদর্শ ও সুনাগরিক তৈরীতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা অনন্য। দেশের গন্ডি পেরিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সারাবিশ্বে তাদের মেধার স্বাক্ষর রাখছে।

সভাপতির বক্তব্যে নাজমুল হক সাঈদী বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কথা থাকলেও নানা বাধা ও ষড়যন্ত্রের কারণে হয়নি। বিশেষ করে গত সাড়ে ১৫ বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রায় ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। সব বাধা পেরিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদালয় এবার নতুন রূপে এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

দ্বিতীয় অধিবেশনে অ্যালামনাইয়ের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা এবং গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়।

অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের আহবায়ক হিসেবে নাজমুল হক সাঈদী এবং সদস্য সচিব হিসেবে মুহাম্মদ আবদুল হাই নির্বাচিত হন। তারা একটি সার্চ কমিটির মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়। 

পরে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। এতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার নিবন্ধিত অ্যালামনাই ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।